লিংকড–ইন পেশাজীবীদের জন্য পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম। তবে লিংকড–ইনের উদ্দেশ্য হলো বিভিন্ন পেশায় যুক্ত থাকা মানুষের পারস্পরিক যোগাযোগ বাড়ানো। ২০১৯ সালের জুনের হিসাব অনুযায়ী লিংকড–ইনে যুক্ত আছেন ৬৩ কোটির বেশি সদস্য। গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো, চাকরিতে নিয়োগের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম এই লিংকড–ইন।
যে কেউ ইচ্ছা করলেই একটি ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট বা পেজ তৈরি করে ফেলতে পারে। কিছুদিন আগে পর্যন্তও অদ্ভুত নাম বা শব্দ দিয়ে প্রোফাইল তৈরি করা যেত, কেউ কেউ আবার কিছুদিন পরপরই নিজেই নিজের নাম পরিবর্তন করতেন। আবার একই ব্যক্তি একাধিক নামে একাধিক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে আলাদা আলাদা বন্ধুতালিকা তৈরি করেন। ফেসবুকে ব্যক্তির সঙ্গে সামনাসামনি দেখা হচ্ছে না, তাই নিজের একটি কাল্পনিক চরিত্র তৈরি করে সেই কল্পনার জগতে থাকার চেষ্টা করছেন অনেকে। কখনো আবার অপরের নামে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে বিশেষ সুবিধা নেওয়া বা ক্ষতির চেষ্টাও হচ্ছে না, এমন না।
যেকোনো সময় বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে তাৎক্ষণিক বার্তা পাঠানোর সুবিধা দিয়েছে ই-মেইল। লেখার পাশাপাশি ছবি বা ভিডিও পাঠানোর সুযোগ করে দিয়ে যোগাযোগব্যবস্থায় রীতিমতো বিপ্লব তৈরি করেছে। সবচেয়ে বড় কথা, ব্যবহারকারীকে নতুন এক ধরনের ঠিকানা দিচ্ছে ই-মেইল। অনেক ক্ষেত্রে এই ঠিকানাই ব্যক্তির পরিচয় হয়ে উঠছে। ই–মেইল ব্যবহারের আদ্যোপান্ত নিয়ে এবারের প্রতিবেদন।
হ্যাশট্যাগ হলো একধরনের মেটাডেটা ট্যাগ, যা টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুকসহ অন্যান্য বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এই ট্যাগগুলো ব্যবহারকারীরা নিজেরাই তৈরি করে থাকেন এবং এই ট্যাগযুক্ত সব লেখা বা পোস্ট, ছবি, ভিডিও একত্রে খুঁজে পাওয়া ও প্রদর্শনের জন্য ব্যবহার করা হয়। # চিহ্নটি যুক্তরাষ্ট্রে পাউন্ড চিহ্ন হিসেবে পরিচিত ছিল এবং সংখ্যা বোঝাতে এটি ব্যবহৃত হতো। অপর দিকে যুক্তরাজ্যে পাউন্ড চিহ্ন বলতে ‘£’ এবং ‘#’ চিহ্নটিকে বলা হতো হ্যাশ।