টেলিভিশনও এখন স্মার্ট

কয়েক বছরে ধরে স্মার্ট টিভির জনপ্রিয়তা ঊর্ধ্বমুখী। সহজভাবে বলতে গেলে, ইন্টারনেটের সঙ্গে সংযুক্ত থেকে কম্পিউটারের বিশেষ বৈশিষ্ট্যগুলো যোগ করার মাধ্যমে এত দিনের পরিচিত টেলিভিশনগুলো হয়ে যাচ্ছে একেকটি স্মার্ট টিভি। চির চেনা টিভিগুলো প্রতিযোগিতা করতে শুরু করেছে অন্যান্য স্মার্ট বিনোদনের মাধ্যমের সঙ্গে।

সাম্প্রতিক সময়ে জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করলেও টেলিভিশনের স্মার্ট হয়ে ওঠার চেষ্টা নতুন না। স্মার্ট টিভি সম্পর্কিত প্রথম পেটেন্ট করা হয় সেই ১৯৯৪ সালে।

 স্মার্ট টিভি কী?

সাধারণ টেলিভিশনের সঙ্গে স্মার্ট টিভির অন্যতম প্রধান পার্থক্য হলো স্মার্ট টিভি ইন্টারনেটে সংযুক্ত থাকে। অন্যভাবে বলতে গেলে, কম্পিউটার, ফ্ল্যাট স্ক্রিন টেলিভিশন ও সেট টপ বক্সের একটি বিশেষ সমন্বয় হলো এই স্মার্ট টিভি। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান প্রতিনিয়ত এই স্মার্ট টিভিগুলোতে আরও নতুন নতুন বৈশিষ্ট্য সংযোজনের চেষ্টা করছে এবং বিভিন্ন সমন্বয়ের মাধ্যমে বাজারজাত করছে। প্রতিটি স্মার্ট টিভিতে বিশেষ একটি অপারেটিং সিস্টেম থাকে, যার মাধ্যমে বিভিন্ন অ্যাপ ও বৈশিষ্ট্য সংযোজন করা যায়।

পাঠাওয়ের বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহের অভিযোগ, তদন্ত করছে ঢাকা মহানগর পুলিশ

অ্যাপভিত্তিক পরিবহনসেবা পাঠাও ব্যবহারকারীর ফোনে থাকা এসএমএস, ফোন নম্বর (কনট্যাক্টস), অ্যাপ তালিকার মতো ব্যক্তিগত তথ্য তাদের সার্ভারে সংগ্রহ করছে—এমন অভিযোগের তদন্ত করছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। পাঠাওয়ের তথ্য সংরক্ষণের যন্ত্রাংশ ফরেনসিক পরীক্ষার জন্যও পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিক অভিযোগকারী হিসেবে সিলেটের তথ্য নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ আশিক ইশতিয়াকের সঙ্গে রোববার কথা বলেছে ডিএমপি।

ডিএমপির কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের সাইবার ক্রাইম বিভাগের উপকমিশনার আলীমুজ্জামান গতকাল মঙ্গলবার প্রথম আলোকে বলেন, ‘তদন্ত চলছে। পাঠাওয়ের বেশ কিছু স্টোরেজ ডিভাইস (তথ্য সংরক্ষণের যন্ত্রাংশ) নিয়ে আসা হয়েছে। সেগুলো ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে।’ পুলিশ সূত্র জানায়, ফরেনসিক পরীক্ষার মাধ্যমে হার্ডডিস্ক বা তথ্য সংরক্ষণের অন্য কোনো যন্ত্রাংশ থেকে মুছে ফেলা তথ্যও পুনরুদ্ধার করা হয়।

ইন্টারনেটে ভালো থাকুন

ইন্টারনেটে ভালো থাকুন

মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য এখন সবচেয়ে মূল্যবান। ইন্টারনেটভিত্তিক প্রায় সব প্রতিষ্ঠানই বিভিন্ন পদ্ধতিতে এই তথ্য সংগ্রহের জন্য উন্মুখ হয়ে থাকে। প্রতিনিয়ত বিভিন্ন সফটওয়্যার, অ্যাপ তৈরি করে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে, আর এগুলোর মাধ্যমে কখনো সরাসরি, কখনো কৌশলে বা প্রতারণার মাধ্যমে তথ্য সংগ্রহের কাজটি করা হয়ে থাকে।
ই-মেইল, অনলাইনে কেনাকাটা, ফেসবুক, টুইটারসহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, বিনোদন ও বিভিন্ন ধরনের কাজের মোবাইল অ্যাপের জনপ্রিয়তা পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা ও নিরাপত্তার বিষয়গুলো গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা প্রয়োজন।

বর্তমানে প্রায় সব অ্যাপ, ওয়েবসাইট ও অ্যাপলিকেশনে নিবন্ধন করা বাধ্যতামূলক। নাম, ই-মেইল, ফোন নম্বর থেকে শুরু হলেও প্রোফাইল হালনাগাদ করার সময় ব্যক্তিগত আরও বহু তথ্য উল্লেখ করার জন্য উৎসাহ দেওয়া হয়। ব্যবহারকারীর তথ্যগুলো কী কী কাজে ব্যবহার করা হবে, তার বর্ণনা থাকে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা নীতিমালায়। এই ব্যাখ্যার সঙ্গে একমত হলেই কেবল সেখানে ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করা এবং অ্যাপটি ব্যবহার করা উচিত। তবে বেশির ভাগ ব্যবহারকারী এই দীর্ঘ নীতিমালা পড়েন না। ইন্টারনেটে এমন সবকিছুর মধ্যেও নিরাপদ ও ভালো থাকতে কিছু ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে।

ফেসবুক হাতছাড়া হয়েছে?

বাংলাদেশি ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের বেশির ভাগেরই ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট রয়েছে। প্রতিদিনের যোগাযোগ আর তথ্য আদান-প্রদান সহজ করে দিচ্ছে বলেই ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ছে প্রতিনিয়ত। সঙ্গে বাড়ছে ফেসবুকের ওপর নির্ভরশীলতা। আবার ফেসবুক নিয়ে বিড়ম্বনায় পড়া ব্যবহারকারীর সংখ্যাও কম নয়। ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তার প্রশ্ন থাকে বলে এই বিড়ম্বনা মাঝেমধ্যে ভয়াবহ আকার ধারণ করে।

অনেক ব্যবহারকারী আছেন যাঁরা নিজেদের নামের অ্যাকাউন্ট থেকে ফেসবুকে বন্ধু হওয়ার অনুরোধ পেয়েছেন। মানে সেই ব্যবহারকারীর নাম ও ছবি দিয়ে অন্য কেউ ভুয়া বা ফেক অ্যাকাউন্ট খুলে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠিয়েছে। আর তারকাখ্যাতি পাওয়া ব্যবহারকারীদের নামে যে কতশত ফেক অ্যাকাউন্ট রয়েছে, তার হিসাব রাখতেও আলাদা হিসাবরক্ষক দরকার। ইদানীং অ্যাকাউন্ট হাতছাড়া হওয়াটা বড় সমস্যায় পরিণত হয়েছে। অনেকে আবার জানান, অ্যাকাউন্টে ঢুকতে লগ-ইন করতে পারছেন না। তবে লগ-ইন করতে না পারা মানেই যে অন্য কেউ সেই অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করছে, এমন নয়। ‘ফেসবুক হ্যাক’ বর্তমান সময়ের একটি আতঙ্কের নাম।

ওপেন স্ট্রিট ম্যাপ (OpenStreetMap)

ওপেন স্ট্রিট ম্যাপ (OpenStreetMap) হলো একটি মুক্ত মানচিত্র। স্বেচ্ছাসেবকদের অবদানের ভিত্তিতে তৈরী হচ্ছে সমগ্র বিশ্বের এই মানচিত্রটি। শুধুমাত্র মানচিত্র তৈরীই নয় বরং সকলের ব্যবহার উপযোগী একটি তথ্য-উপাত্তের ভান্ডার তৈরীর লক্ষ্যে শুরু হয়েছিল এই প্রকল্পটি। প্রত্যেকেই যদি তার অবস্থানের চারিদিকে এবং তার পরিচিত স্থানগুলো মানচিত্রে যুক্ত করতে থাকে তবে এক সময় এটি এমন একটি মানচিত্র তৈরী হবে যেখানে পৃথিবীর সকল স্থানের সকল তথ্য উল্লেখ থাকবে।

ইনটেলের ৫০

অর্ধশতক আগে যাত্রা শুরু করে ইনটেল। উদ্দেশ্য ছিল উন্নত ভবিষ্যৎ তৈরি। আর সেই থেকেই নতুন নতুন ভাবনা আর সমস্যা সমাধানের মাধ্যমে উদ্ভাবন করে চলেছে মাইক্রোপ্রসেসর নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি। ১৯৬৮ সালের ১৮ জুলাই রবার্ট নয়েচ ও গর্ডন মুর ইনটেল প্রতিষ্ঠা করেন। দীর্ঘ এই সময়ে সহপ্রতিষ্ঠাতা নয়েচের একটি চ্যালেঞ্জ তাদের প্রেরণা হিসেবে কাজ করেছে, ‘ইতিহাসের পিছুটান এবং সীমাবদ্ধতা থেকে এগিয়ে যাও এবং নতুন কিছু সৃষ্টি করো।’

নয়েচ ও মুর দুজনই ফেয়ারচাইল্ড সেমিকন্ডাক্টর নামের একটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ছিলেন। প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে নয়েচের প্রতি যে আচরণ করা হচ্ছিল তাতে তিনি বেশ অসন্তুষ্ট ছিলেন। একদিন মুরের কাছে এসে নয়েচ বলেন যে তিনি চাকরি ছেড়ে দিচ্ছেন এবং মুর সত্যি সত্যিই নতুন কিছু করতে আগ্রহী কি না। তাঁরা দুজন একসঙ্গে চাকরি ছেড়ে দিয়ে যে নতুন প্রতিষ্ঠান তৈরি করেন, সেটিই আজকের ইনটেল।

গুগল ওসিআর থেকে উইকিসোর্স

কিছুদিন আগে গুগল ড্রাইভে বাংলা এবং ভারতীয় অন্যান্য ভাষার ওসিআর যুক্ত করা হয়েছে। কোনো ছবি বা পিডিএফ ফাইল গুগল ড্রাইভে আপলোড করা ফাইলের লেখাগুলো আলাদা করা যায়। 

বাংলা উইকিসোর্সে (https://bn.wikisource.org) মুক্ত লাইসেন্সের অধিনে এমন অনেক বই রয়েছে। স্ক্যান করা এই বইগুলো এতোদিন পর্যন্ত দেখে দেখে টাইপ করতে হতো। এই কাজটি কিছুটা সহজ হয়ে যাবে যদি এটি সয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে করা যায়। গুগল ড্রাইভ ব্যবহার করে এই কাজটি সহজেই করা যায়, কিন্তু বইএর প্রতিটি পাতা আলাদা করে আপলোড করা এবং পরবর্তীতে সেটি উইকিসোর্সে আপলোড করার জন্য বেশ অনেকটা সময় প্রয়োজন। বেশি সংখ্যক পাতা রয়েছে এমন বইগুলোর জন্য কাজটি প্রায় অসম্ভব বলে মনে হতে পারে। 

OCR4wikisource (https://github.com/tshrinivasan/OCR4wikisource) নামের একটি স্ক্রিপ্ট ব্যবহার করে এই সম্পূর্ণ কাজটি সংয়ক্রিয়ভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব । নিচে উল্লেখিত পদ্ধতি অনুসরণ করে এই স্ক্রিপ্টটি সক্রিয় করা এবং বই আপলোডের কাজে ব্যবহার করা যাবে। এই টুলটি কেবলমা্ত্র লিনাক্স থেকে ব্যবহার করা যাবে। উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের উপযোগী সংস্করণটি এখনো প্রকাশিত হয়নি।

কার জন্য কেমন ইন্টারনেট প্যাকেজ?

কিছুদিন আগে পর্যন্ত হয়তো ইন্টারনেট ব্যবহার অনেকটা শখের বিষয় ছিল। কিন্তু এখন দৈনন্দিন কাজের সঙ্গে বিভিন্নভাবে যুক্ত হয়ে আছে ইন্টারনেট। পারস্পরিক যোগাযোগ, তথ্য সংগ্রহ ও তথ্য আদান-প্রদান, ব্যবসার কাজ পরিচালনাসহ আরও বহু কাজে ইন্টারনেট ব্যবহার হচ্ছে।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী দেশের মোট ব্যবহারকারীর মধ্যে একটি বড় অংশ মুঠোফোন থেকে ইন্টারনেট ব্যবহার করে। ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যম যেমন আলাদা হতে পারে একইভাবে সবার ব্যবহার ও প্রয়োজন এক রকম নয়। প্রয়োজন ও কাজের ধরন অনুযায়ী ইন্টারনেট সংযোগ বেছে নিলে খরচটাও নিয়ন্ত্রণের মধ্য রাখা সম্ভব হয়।


থ্রিজি ইন্টারনেট
দেশের সবগুলো মুঠোফোন সংযোগদাতাই উচ্চগতির থ্রিজি ইন্টারনেট সংযোগ দিয়ে থাকে। তবে সব সংযোগদাতা যে দেশব্যাপী এই সেবা দিতে পারছে এমন নয়। তাই ইন্টারনেট প্যাকেজ কেনার আগে আপনি নির্দিষ্ট ‘কভারেজ’ এলাকার মধ্যে আছেন কি না, সেটি দেখে নেওয়া উচিত। ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো বেশ কয়েকভাবে ভাগ করে তৈির করা হয়েছে। এগুলো মূলত ব্যবহারের ধরনের ওপর নির্ভর করে সাজানো হয়। প্যাকেজগুলোকে সাধারণত তিন ভাগে ভাগ করা যায়। একটি হলো সাধারণ ইন্টারনেট প্যাকেজ—যা নির্দিষ্ট কয়েক দিন বা কয়েক ঘণ্টার জন্য নির্ধারণ করে দেওয়া থাকে। আর ওই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নির্দিষ্ট পরিমাণ ডেটা ব্যবহার করা যাবে। সংযোগদাতা ভেদে এই সময় ও ডেটার পরিমাণ কিছুটা আলাদা হয়ে থাকে। আবার কিছু সংযোগদাতা অফপিক সময়ে (সাধারণত কম ব্যবহার হয় যে সময়ে) বা গভীর রাতে ব্যবহারের জন্য অন্য সময়ের থেকে কিছুটা কম মূল্যের প্যাকেজ নির্বাচনের সুযোগ রেখেছে।
মুঠোফোন সংযোগদাতাদের সোশ্যাল প্যাকগুলো তাদের জন্য, যারা ফেসবুক, হোয়াটস অ্যাপ, ভাইবারের মতো কয়েকটি সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটের বাইরে আর কিছুই করে না। বিশাল এই ইন্টারনেটের দুনিয়ায় যাদের ব্যবহার এই তিন-চারটি ওয়েবসাইটের মধ্যেই সীমাবদ্ধ তাদের কথা ভেবেই এই প্যাকেজগুলো তৈরি করেছে। এই প্যাকেজ সক্রিয় থাকার পরে ওই তিন-চারটি ওয়েবসাইট-সেবার বাইরে কোনো ওয়েবসাইট দেখতে চাইলে আলাদা করে অন্য কোনো প্যাকেজও সক্রিয় রাখতে হতে পারে। সাধারণ ডেটা ভলিউম প্যাকেজ থেকে এই ধরনের সোশ্যাল প্যাকগুলোর মূল্য তুলনামূলক কম।

কম্পিউটার থাকবে ভালো, যদি...

কম্পিউটার, স্মার্টফোনসহ নানা যন্ত্র এখন আমাদের নিত্যসঙ্গী। আধুনিক এই যন্ত্রগুলো ব্যবহারকারীর সাধারণ অভ্যাসের কথা মাথায় রেখেই তৈরি করা হয়। বিভিন্ন কাজ করার প্রোগ্রাম বা অ্যাপগুলোও এতটাই সহজভাবে তৈরি করা হয়, যেন যেকোনো বয়সের ব্যবহারকারীই এগুলো সহজে ব্যবহার করতে পারেন। ব্যবহার শুরু করার চেষ্টা করলেই ধীরে ধীরে পুরো বিষয়টি আয়ত্তে চলে আসে। তবে এসব যন্ত্র সাবলীলভাবে ব্যবহার করতে এবং এগুলোর যত্নে কিছু বিষয় জানা থাকা ভালো। তেমন কিছু বিষয় নিয়েই এই আয়োজন।

ব্যবহার করলে কম্পিউটার নষ্ট হয় না
কম্পিউটার ব্যবহার শেখা বা নিয়মিত ব্যবহার করার ক্ষেত্রে একটিমাত্র বিষয় মনে রাখলে খুব দ্রুত সব ধরনের কাজ শিখে ফেলা সম্ভব। আর এই বিষয়টি হলো ব্যবহার করলে কখনো ডেস্কটপ, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট কম্পিউটার বা মোবাইল ফোন নষ্ট হয় না। ব্যাখ্যা করলে ব্যাপারটা আরও সহজে বোঝা যাবে। কম্পিউটারে বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন (অ্যাপ) ব্যবহার করা হয়, একজন ব্যবহারকারী অ্যাপে কী কী কাজ করতে পারবেন, সেটি নির্ধারিত থাকে এর বাইরে কিছু করার চেষ্টা করলে। সে ক্ষেত্রে বার্তার মাধ্যমে দেখানো হয় যে কাজটি সম্ভব নয়। আর এটি প্রায় অসম্ভব একটি ব্যাপার যে কোনো একটি অ্যাপ ব্যবহার করতে করতে কম্পিউটার বা স্মার্টফোন নষ্ট হয়ে যাবে।